মকবুল হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
পাবনায় চাঞ্চল্যকর মকবুল হত্যা মামলার এজাহারনামীয় প্রধান আসামি মো. শিমুল খাঁ (২৩) কে ২ ঘটিকার সময় গ্রেফতার করেছে সিআইডির পাবনা জেলার একটি চৌকস টিম। গ্রেপ্তারকৃত শিমুল খাঁ পাবনা জেলার আটঘরিয়া থানার নিয়ামতপুর বারইপাড়া গ্রামের মো. আব্দুস সাত্তারের ছেলে। সে সর্বহারা দলের সক্রিয় সদস্য এবং এলাকার কুখ্যাত সন্ত্রাসী। নিয়ামতপুর বারইপাড়া গ্রামের যাত্রাপুর বিলে মাছ চাষ করা নিয়ে পূর্বশত্রুতার জেরে ১৭/১০/২০২০ খ্রি. বিকাল অনুমান ০৫.১০ ঘটিকায় আটঘরিয়া থানাধীন চাঁন্দাই গোরস্থানের পশ্চিম পাশে পাকা রাস্তার উপর গ্রেফতারকৃত আসামি শিমুল খাঁ পূর্ব পরিকল্পিতভাবে এজাহারনামীয় অপর আসামিদের সাথে নিয়ে প্রকাশ্য দিবালোকে মকবুল হোসেনের উপর ধারালো অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে হামলা করে মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে কুপিয়ে গুরুতর রক্তাক্ত জখম করে রাস্তার উপর ফেলে রেখে চলে যায়। যার ফলে মকবুল হোসেন ঘটনাস্থলেই মৃত্যুবরণ করেন। থানা পুলিশের তদন্তের একপর্যায়ে সিআইডি,পাবনা মামলাটি অধিগ্রহণ করে তদন্ত শুরু করে। সিআইডি, পাবনা জেলার একটি চৌকস টিম মামলার প্রধান আসামি শিমুল খাঁকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। তাকে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করলে সে নিজেকে জড়িয়ে ফৌ.কা.বি.১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
পাবনায় চাঞ্চল্যকর মকবুল হত্যা মামলার এজাহারনামীয় প্রধান আসামি মো. শিমুল খাঁ (২৩) কে ২ ঘটিকার সময় গ্রেফতার করেছে সিআইডির পাবনা জেলার একটি চৌকস টিম। গ্রেপ্তারকৃত শিমুল খাঁ পাবনা জেলার আটঘরিয়া থানার নিয়ামতপুর বারইপাড়া গ্রামের মো. আব্দুস সাত্তারের ছেলে। সে সর্বহারা দলের সক্রিয় সদস্য এবং এলাকার কুখ্যাত সন্ত্রাসী। নিয়ামতপুর বারইপাড়া গ্রামের যাত্রাপুর বিলে মাছ চাষ করা নিয়ে পূর্বশত্রুতার জেরে ১৭/১০/২০২০ খ্রি. বিকাল অনুমান ০৫.১০ ঘটিকায় আটঘরিয়া থানাধীন চাঁন্দাই গোরস্থানের পশ্চিম পাশে পাকা রাস্তার উপর গ্রেফতারকৃত আসামি শিমুল খাঁ পূর্ব পরিকল্পিতভাবে এজাহারনামীয় অপর আসামিদের সাথে নিয়ে প্রকাশ্য দিবালোকে মকবুল হোসেনের উপর ধারালো অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে হামলা করে মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে কুপিয়ে গুরুতর রক্তাক্ত জখম করে রাস্তার উপর ফেলে রেখে চলে যায়। যার ফলে মকবুল হোসেন ঘটনাস্থলেই মৃত্যুবরণ করেন। থানা পুলিশের তদন্তের একপর্যায়ে সিআইডি,পাবনা মামলাটি অধিগ্রহণ করে তদন্ত শুরু করে। সিআইডি, পাবনা জেলার একটি চৌকস টিম মামলার প্রধান আসামি শিমুল খাঁকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। তাকে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করলে সে নিজেকে জড়িয়ে ফৌ.কা.বি.১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।